বেড়েছে চোরের উপদ্রব। বিভিন্ন দোকানে দোকানে হচ্ছে চুরি। দোকানের শাটার ভেঙে আবার কখনো শীধ কেটে চুরি কান্ড সংগঠিত করছে চোরের দল। কয়েক পা বাড়ালেই রয়েছে ফারি। অথচ বাজারে পরপর চার চারটি দোকানে দুঃসাহসিক চুরি। পুলিশের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে। সবেমাত্র নির্বাচন শেষ হয়েছে। এখনো রয়েছে কেন্দ্রীয় বাহিনী।
তারমধ্যেই চলছে চুরি ডাকাতির মতন অসামাজিক কাজ। ঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার চন্দ্রকোনা রামজীবনপুর পৌর এলাকায় এই চুরি কাণ্ড সংগঠিত হয়। জানা গিয়েছে রামজীবনপুর বাসস্ট্যান্ডের সামনে দোকানদাররা দোকান বন্ধ করে বাড়িতে চলে যান। রবিবার একটু দেরি করে দোকানে আসেন তারা। কিন্তু দোকান খুলতেই দেখতে পান তালা ভেঙে সমস্ত জিনিসপত্র নিয়েছে অম্পট দিয়েছে চোরের দল।
দোকানদাররা জানিয়েছেন এই প্রথম নয় এর আগেও এই দোকানগুলিতে বেশ কয়েকবার চুরি কান্ড সংগঠিত হয়। পুলিশ অভিযোগ নিয়েছে কিন্তু কোন সমাধান করতে পারেনি। এবারেও পুলিশ ফাঁড়িতে অভিযোগ জানানো হয়েছে। তদন্তে নেমেছে পুলিশ। পুলিশ ঘটনার তদন্ত করবে বলে আশ্বস্ত করেছে। ওই এলাকার সিসিটিভি ফুটেজ খতিয়ে দেখা হচ্ছে। দোকানিদের অভিযোগ রাতের অন্ধকারে কিংবা ভোররাতে এলাকায় পুলিশের টহলদারি থাকেনা।
আর সেই সুযোগে নিশি কুটুম্বের দল তাদের কাজ সম্পাদন করে। এমন চলতে থাকলে বাজারের কোন দোকানে আর নিরাপত্তা থাকবে না বলে অভিযোগ করেছেন তারা। লক্ষাধিক টাকার জিনিসপত্র নিয়ে চম্পট দিয়েছে চোরের দল বলে অনুমান।