রবিবার থেকেই বাংলায় দুর্যোগের সূচনা। আছড়ে পড়বে ঘূর্ণিঝড়। গতকাল থেকেই বেশ কয়েকটি জেলায় বজ্রবিদ্যুৎ সহ বৃষ্টি হয়েছে। এদিকে ধীরে ধীরে নিম্নচাপ ঘনীভূত হচ্ছে যার ফলে ঘূর্ণিঝড় রেমাল আসবে বঙ্গে। গত কয়েকদিন ধরে তাপমাত্রা কিছুটা কমেছে তিলোত্তমায়। বৃহস্পতিবার থেকেই আকাশ মেঘলা হয়েছে কলকাতার সংলগ্ন বেশ কয়েকটি জেলায়। সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ঘোরাফেরা করছে ৩৭ এবং ২৯ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে। বাতাসে জলীয়বাষ্প সর্বাধিক ৮৫%।
অন্যদিকে শনি ও রবিবার দক্ষিণবঙ্গের চার জেলায় তাপ প্রবাহের সম্ভাবনা জারি। বজ্রবিদ্যুৎসহ হালকা বৃষ্টিপাত পশ্চিম বর্ধমান মুর্শিদাবাদ এবং বীরভূমে। পশ্চিম মেদিনীপুর বাঁকুড়া বীরভূমে জারি থাকবে গরম। আগামী ১৯ শে মে দক্ষিণ আন্দামান সাগর নিকোবর দ্বীপপুঞ্জে দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমী বায়ুর আগমন হবে যাকে ভালো বাংলায় আমরা বলি বর্ষা। বর্ষা প্রবেশ করছে দেশে। ক্যালেন্ডারের পাতা অনুযায়ী এবার অনেক আগেই আসছে বর্ষা। তবে উত্তরবঙ্গে গরমের দাপট খুব একটা কমবে না পার্বত্য এলাকাতেও অসস্তিকর গরম বজায় থাকবে।
উপরের দিকে জেলা অর্থাৎ জলপাইগুড়ি কোচবিহার এবং আলিপুরদুয়ারে বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা থাকলেও তাৎপর্যপূর্ণভাবে শুষ্ক থাকবে দার্জিলিং ও কালিম্পং। প্রাথমিকভাবে জানা যাচ্ছে ২৭ মের মধ্যে বাংলাদেশ উপকূলে আছড়ে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে ঘূর্ণিঝড় অর্থাৎ সাইক্লোন রিমালের। তবে এর গতিবেগ এখনও সুস্পষ্ট করতে পারেনি আবহাওয়া দপ্তর।